Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব

১. আবদুর রব মিঞা
আবদুর রব মিঞা ১৮ জুন, ১৯৩৪ সালে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর জেলার অন্তর্গত হাজীগঞ্জ উপজেলার মকিমাবাদ মিঞা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম মরহুম খান বাহাদুর আমীন মিঞা। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স সম্পূর্ণ করেন। তিনি কর্মজীবনে একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়ে তিনি উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা ছিলেন। রাজনৈতিক ও বিভিন্ন সংগ্রামে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একজন সহযোদ্ধা ছিলেন। উক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরবর্তীতে মাস্টার্স শেষ করে নিজ দেশের বাড়ি চাঁদপুর জেলায় এসে তার পরবর্তী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু করেন। তিনি আওয়ামী লীগের একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি রাজনৈতিক জীবনে ১৯৭০ সালে তার নিজ নির্বাচনী এলাকা থেকে গণপরিষদের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন এবং পাঁচ বছর পর ঐ একই আসন থেকে ১৯৮০ সালে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।
ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে অবদান
তিনি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রনেতা ছিলেন। তখন তিনি বাংলা ভাষার জন্য সংগ্রাম ও আন্দোলন করেছেন। এছাড়াও মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক ও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি চাঁদপুর মহাকুমা সংগ্রাম কমিটির সভাপতি ছিলেন।

২.অ্যাডঃ জাফর মাঈনউদ্দিন :অ্যাডঃ জাফর মাঈনউদ্দিন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর জেলার অন্তর্গত হাজীগঞ্জ উপজেলার ছয়ছিলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তার কর্মজীবনে মূলত আইন ব্যবসা করতেন এবং এর পাশাপাশি রাজনীতিও করতেন। তিনি রাজনৈতিক জীবনে চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি তার নির্বাচনী এলাকা থেকে নির্বাচিত হয়ে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। স্বৈরাচারী সরকার এরশাদের আমলে তিনি এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্ব দিতে গিয়ে প্রায় সাত মাস কারাভোগ করেন। তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ছিলো অন্যান্য রাজনৈতিকদের থেকে একদম আলাদা। যার কারণে চাঁদপুর বাসী ডায়নামিক নেত বলে সম্বোধন করত।
মুক্তিযুদ্ধে অবদান: মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি চাঁদপুর জেলার মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক ও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।
মৃত্যু: এই মহান রাজনীতিবিদ ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ৪ অক্টোবর, ১৯৯২ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

৩. সাদেক বাচ্ছু: (১ জানুয়ারি ১৯৫৫) ছিলেন একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র খল অভিনেতা। তিনি চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন ১৯৮৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত রামের সুমতি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে।
সাদেক বাচ্চু বাংলাদেশ ডাক বিভাগের একজন কর্মকর্তা। তার স্ত্রীর নাম শাহনাজ জাহান।

চলচ্চত্রি তালকিা
১.    মাটরি পরী (২০১৬)
২.    মযি়া ববিি রাজি (২০১৬)
৩.    রাজা ৪২০ (২০১৬)
৪.    র্পূণদর্ঘ্যৈ প্রমে কাহনিী টু (২০১৬)
৫.    বুলটে বাবু (২০১৬)
৬.    ভালোবাসাপুর ( ২০১৬ )
৭.    ব্ল্যাক মানি (২০১৫)
৮.    আরো ভালোবাসবো তোমায় (২০১৫)
৯.    লাভ ম্যারজে (২০১৫)
১০.    কমশিনার (২০১৫)
১১.    লাভার নাম্বার ওয়ান (২০১৫)
১২.    ভালোবাসা সীমাহীন (২০১৫)
১৩.    দুই পৃথবিী (২০১৫)
১৪.    মহুয়া সুন্দরী (২০১৫)
১৫.    রাজা বাবু (২০১৫)
১৬.    স্বপ্ন যে তুই (২০১৪)
১৭.    লোভে পাপ পাপে মৃত্যু (২০১৪)
১৮.    ভালোবাসা জন্দিাবাদ (২০১৩)
১৯.    তোমার মাঝে আমি (২০১৩)
২০.    জীবন নদীর তীরে (২০১৩)
২১.    জোর করে ভালোবাসা হয় না (২০১৩)
২২.    ঢাকা টু বোম্বে (২০১৩)
২৩.    জজ ব্যারস্টিার পুলশি কমশিনার (২০১৩)
২৪.    র্দুর্ধষ প্রমেকি (২০১২)
২৫.    জদ্দিি মামা (২০১২)
২৬.    ১০০% লাভ (বুক ফাটে তো মুখ ফোটে না) (২০১২)
২৭.    মায়রে চোখ (২০১০)
২৮.    আমার স্বপ্ন আমার সংসার (২০১০)
২৯.    এক জবান (২০১০)
৩০.    মন বসে না পড়ার টবেলিে (২০০৯)
৩১.    মায়রে হাতে বহেস্তেরে চাবি (২০০৯)
৩২.    বধূবরণ (২০০৮)
৩৩.    ময়দান (২০০৭)
৩৪.    আমার প্রাণরে স্বামী (২০০৭)
৩৫.    কোটি টাকার কাবনি (২০০৬)
৩৬.    মরণ কামড় (১৯৯৯)
৩৭.    কে আমার বাবা (১৯৯৯)
৩৮.    লাল বাদশা (১৯৯৯)
৩৯.    আনন্দ অশ্রু (১৯৯৭)
৪০.    প্রযি়জন (১৯৯৬)
৪১.    ডসিকো ড্যান্সার (১৯৯৪)
৪২.    সুজন সখি (১৯৯৪)
৪৩.    এক পৃথবিী প্রমে
৪৪.    চলো পালাই বসগরিি
৪৫.    পলকে পলকে তোমাকে চাই
৪৬.    ডনগরি(ি২০১৯)
৪৭.    পদ্মার প্রমে(২০১৯)
৪৮.    ইন্দুবালা (২০১৯)